একজন নিষ্ঠাবান অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এক কন্ঠঃস্বর নাম তার সোহেল তাজ। স্বারাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী থাকা কালীন সময়ে সোহেল তাজ দেখেছেন শেখ হাসিনার দু:শাষণকাল আর নিপীড়নের রাজনীতি। যে সব পরমর্মান্তিক ঘটনা তাকে অস্থির করে তুলেছিল বারবার তিনি নিজেকে প্রশ্ন করেও কোন উত্তর খোঁজে পাননি।
সারাজীবন যাকে এতো ভালো মানুষ জেনে এসেছিলেন সোহেল তাজ বাস্তবে দেখেছেন তার পুরোটাই উল্টো। একজন হিংস্র নর পিশাচ।
তাইতো নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন আওয়ামী রাজনীতি থেকে। স্বইচ্ছায় প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে সরে গিয়ে তিনি নিজের মত করে বাঁচতে শুরু করেছিলেন সেই দীর্ঘ সময় ধরে। তৎকালীন সময়ে তিনি যেসকল ঘটনার প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী ছিলেন তার কিছুটা তুলে ধরছি।
সোহেল তাজ তার পোস্টে বলেন, ‘সৈয়দ আশরাফের ৩টি জানাজা হবে শুনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। তিনি সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন ‘ও এত বড় কি হয়ে গেল যে ৩টা জানাজা পড়াতে হবে?’
প্রতিউত্তরে কাচুমাচু করে ওবায়দুল কাদের আমতা আমতা করে জবাবে বলেছিলেন, ‘নেতাকর্মীরা ওনাকে অনেক পছন্দ করে আর তাদেরই দাবি- না মানলে সামলানো যাবে না।
সোহেল তাজ বলেন, ‘আপনারা যারা আশরাফ ভাইকে শাপলা চত্বর নিয়ে দোষারোপ করছেন তা সঠিক নয়- তিনি হইতো কিছু কথা বলে থাকতে পারেন; কিন্তু সব সিদ্ধান্ত আসতো একেবারে ওপর থেকে।’
পোস্টের শেষে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াশড-নষ্ট-পঁচা নীতি বা আদর্শ বিচ্যুত লুটেরা-খুনি, হত্যা-গুম-নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব- অনতিবিলম্বে আমার এই ফেইসবুক পেইজটি আনফলো করতে। আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি-আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।
সোহেল তাজ বলেন, ‘আপনারা যারা আশরাফ ভাইকে শাপলা চত্বর নিয়ে দোষারোপ করছেন তা সঠিক নয়- তিনি হইতো কিছু কথা বলে থাকতে পারেন; কিন্তু সব সিদ্ধান্ত আসতো একেবারে ওপর থেকে।’
পোস্টের শেষে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াশড-নষ্ট-পঁচা নীতি বা আদর্শ বিচ্যুত লুটেরা-খুনি, হত্যা-গুম-নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব- অনতিবিলম্বে আমার এই ফেইসবুক পেইজটি আনফলো করতে। আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি-আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।