ইতিহাসের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন। পদার্থবিজ্ঞান ও ক্যালকুলাসে তার অবদান অনস্বীকার্য। তবে তার মেধার আলোয় ঢেকে গেছে তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। তিনি ছিলেন কিছুটা অপ্রকৃতিস্থ। বয়স বাড়ার সঙ্গে নিউটনের আগ্রহ ভাগ হয়ে যায় যৌক্তিক বিজ্ঞান আর অযৌক্তিক বিশ্বাসে।
ইতিহাসের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন। পদার্থবিজ্ঞান ও ক্যালকুলাসে তার অবদান অনস্বীকার্য। তবে তার মেধার আলোয় ঢেকে গেছে তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। তিনি ছিলেন কিছুটা অপ্রকৃতিস্থ। বয়স বাড়ার সঙ্গে নিউটনের আগ্রহ ভাগ হয়ে যায় যৌক্তিক বিজ্ঞান আর অযৌক্তিক বিশ্বাসে।
আলবার্ট আইনস্টাইন নিউটন সম্পর্কে বলেছিলেন, প্রকৃতি তাঁর হাতে স্বেচ্ছায় ধরা দিয়েছে। প্রকৃতির রহস্য নিউটনের মতো করে আর কেউ এতটা উন্মোচন করতে পারেননি। নিউটনের হাত দিয়েই আমরা পেয়েছি আলো এবং বর্ণের সম্পর্ক, মহাকর্ষ বলের গাণিতিক সূত্র ও গতির সূত্র। জ্যোতির্বিজ্ঞানে নিউটনের গতিবিদ্যা প্রয়োগ করার পর বিগত কয়েক হাজার বছরের চেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই।
মৃত্যুর অল্প কয়েক দিন আগে স্যার আইজাক নিউটন লিখেছিলেন, পৃথিবীর মানুষ আমাকে কি ভাবে আমি জানি না। কিন্তু, নিজের সম্বন্ধে আমি মনে করি আমি একটা ছোট ছেলের মত সাগরের তীরে খেলা করছি আর খুঁজে ফিরেছি সাধারণের চেয়ে সামান্য আলাদা পাথরের নুড়ি বা ঝিনুকের খোলা। সামনে আমার পড়ে রয়েছে অনাবিষ্কৃত বিশাল জ্ঞানের সাগর।