ঈশ্বরের শহর ছেড়ে আজও ফের নেমে এসেছি
নিচের ধুলো মলিন মাটিতে এই কিছুক্ষণ আগে,
টার্নপাইকের রাস্তা ধরে আমার খোলা দরজা দিয়ে
অতীত চলে গেছে বহুদূর
এ পর্যন্ত যার গন্তব্যও খুঁজে পাইনি…
ভয়ঙ্কর জীবিত মৃত্যুর উচিত শ্রেষ্ঠত্ব
সেই স্বর্গ থেকে কেনোই নেমে এলাম
এই ধরাধামের আবাসনে –
কোন সে টেলিগ্রামে অপূর্ণাঙ্গ বার্তা পাঠিয়েছিলো আকাশ?
নির্মেঘ জ্ঞানে সূক্ষ্ম শৌখিনতার কলাকুশলে
এক যুবতী হলাম উষ্ণ দম ভরা বুকে
জীবন্ত হলেও
বাস্তবের অরক্ষিত সুত্রপাত ….
পেন্সিলের লেখার মতো ঘষে দিলেই
নেই হয়ে উবে যাওয়া উপায় ,
বাহু প্রসারিত করে মরণের মৃত্যুদণ্ড হাতে নিয়ে
অমরত্ম খোঁজা নিয়তির খেলায় –
স্বতঃস্ফূর্ত নই আমি
কলকাঠির আবেষ্টনে শত বেষ্টনী
দখল করা দলিলে শ্বাস আসে যায় ক্রমবর্ধমান কোন কৃপায় …
আহা ! তাতে কি ই করে বলো স্খলন এসে যায়
তীক্ষ্ণ রোদে পোড়া-জলে ভেজা থেকে বাঁচাতেই যেন ঘর বাঁধি
আপনি কেমন তা দেখার জন্য
আপন মুখ খুঁজি
আশার অস্তিত্ব রেখে যাবো বলে
আত্মজ বুঝি….
জীবনের অন্তর্গৃহে জীবন
জীবনের দোঁহারে জীবন
জীবনের সম্মতিতে জীবন
জীবনের চিত্রক জীবন
জীবনের জন্য জীবন
তন্ময় হয়ে কেনো দ্যাখো!তুমিই দশানন ….