ছোট পর্দার তরুণ অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক। তার জন্ম বরিশালে। তবে বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা ঢাকায়। সাংস্কৃতিক পরিবারে ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন তিনি। শৈশব থেকেই নাচের তালিম নিয়েছেন।
চমকের মা–বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে ডাক্তার হবে। বাবা-মায়ের সেই সাধও পূরণ করেছেন তিনি। মানিকগঞ্জ সরকারি মেডিক্যাল কলেজ (বর্তমান নাম কর্নেল মালেক মেডিক্যাল কলেজ মানিকগঞ্জ) থেকে এমবিবিএস সম্পন্ন করেছেন তিনি।
২০১৭ সালে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছিলেন তিনি। এরপর তিন বছরের বিরতি নিয়ে ২০২০ সালে অভিনয়ে নাম লেখান চমক। কাজ করেন টেলিভিশন নাটকে।
এরপর বেশ অল্প দিনেই ছোট পর্দার পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন তিনি। ‘হায়দার’, ‘হাউস নম্বর-৯৬’, ‘মহানগর’, ‘সাদা প্রাইভেট’, ‘অসামপ্ত’, ‘ভাইরাল হ্যাজব্যান্ড’-এর মতো বেশকিছু একক নাটক, ধারাবাহিক ও ওয়েব সিরিজে কাজ করে অল্প সময়ে আলোচনায় এসেছেন ছোট পর্দার তরুণ অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক। তার জন্ম বরিশালে। তবে বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা ঢাকায়। সাংস্কৃতিক পরিবারে ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন তিনি। শৈশব থেকেই নাচের তালিম নিয়েছেন।
চমকের মা–বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে ডাক্তার হবে। বাবা-মায়ের সেই সাধও পূরণ করেছেন তিনি। মানিকগঞ্জ সরকারি মেডিক্যাল কলেজ (বর্তমান নাম কর্নেল মালেক মেডিক্যাল কলেজ মানিকগঞ্জ) থেকে এমবিবিএস সম্পন্ন করেছেন।
২০১৭ সালে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছিলেন তিনি। এরপর তিন বছরের বিরতি নিয়ে ২০২০ সালে অভিনয়ে নাম লেখান চমক। কাজ করেন টেলিভিশন নাটকে।
এরপর বেশ অল্প দিনেই ছোট পর্দার পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন তিনি। ‘হায়দার’, ‘হাউস নম্বর-৯৬’, ‘মহানগর’, ‘সাদা প্রাইভেট’, ‘অসামপ্ত’, ‘ভাইরাল হ্যাজব্যান্ড’-এর মতো বেশকিছু একক নাটক, ধারাবাহিক ও ওয়েব সিরিজে কাজ করে অল্প সময়ে আলোচনায় এসেছেন আলোচিত অভিনেত্রী চমক।
অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক। প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মতামত দিয়ে থাকেন তিনি। নিজের অবস্থান নিয়ে বরাবরই সাহসী আলোচিত অভিনেত্রী এই চমক। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই ছাত্রদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন তিনি।
বিভিন্ন সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আওয়ামী সরকারের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই সুন্দরী। এবার ছাত্রলীগের নিষিদ্ধের ঘোষণায় নিজের ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যের ঘরও দিয়েছেন বন্ধ করে।
চমকের ভাষ্য, ‘দিলাম বন্ধ করে লীগের একমাত্র বিচরণের জায়গা ফেসবুক কমেন্ট সেকশন! এখন ওরা কই ঘেউ ঘেউ করবে! থাক সোনারা, মন খারাপ করো না।’
বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবির মুখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এখন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সত্তা হিসেবে তালিকাভুক্ত হলো।
এদিকে নিষিদ্ধ ঘোষণার পর বৃহস্পতিবার ভোরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাসভবনের সামনে জটিকা মিছিল করে সন্ত্রাসী আইনে নিষিদ্ধ সংগঠনটির ১০ থেকে ১৫ জন নেতাকর্মী। এ ছাড়া বুধবার রাত থেকেই দলের নেতাকর্মীদের ফেসবুকে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেছে।
এদিকে বিভিন্ন পোস্টে কমেন্টস বক্সে গিয়ে দলের নেতাকর্মীরা ও সমর্থকরা মন্তব্য করে থাকে। তাদের লক্ষ্য করে একটি প্রেসক্রিপশনও দিয়েছেন চমক। যেখানে তিনি মানসিক রোগের একটি ওষুধের নামও তুলে ধরেছেন। যা তাদের সকাল ও রাতে খাওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন।